ঘি'তে আছে সিএলএ, ভিটামিন কে-২ ও বাটিরিক এসিড। সিএলএ (কনজুগেটেড লিনোলিক এসিড) হৃদরোগ ও ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে এবং সিএলএ কে ক্যান্সার বিরোধী সম্পূরক খাবারের তালিকাভুক্ত করা হয়ে থাকে।
ভারতীয় উপমহাদেশে খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০০ থেকে সরিষার ব্যবহার হয়ে আসছে। অন্ত্রে পাচকরস উৎপাদনে সাহায্য করায় হজমপ্রক্রিয়া দ্রুত হয়। সরিষার তেলে থাকা ওমেগা ৩, ওমেগা ৫ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ভিটামিন ই শরীরকে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর মান সরবরাহ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
আবু হুরাইরা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম-কে বলতে শুনেছেন: “কালোজিরায় মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের আরোগ্য রয়েছে। (বুখারী পর্ব ৭৬ অধ্যায় ৭ হাদিস নং ৫৬৮৮; মুসলিম ৩৯/২৯ হাঃ ২২১৫); অর্থাৎ “মৃত্যু ছাড়া সকল রোগের মহৌষধ এই কালোজিরা।